কক্সবাজার সংবাদাতা: কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার উপজেলার অতি পরিচিত দুটি ইউনিয়নের যোগাযোগ অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। জনজীবনে রাস্তার অপরিহার্য্য অনেক হলেও অদৃশ্য কারণে চরম অবহেলা ও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে লক্ষ্যারচর আর কৈয়ারবিল ইউনিয়নের সীমানা রাস্তা নিয়ে ।এই রাস্তাটি দুই ইউনিয়নের সীমানা রাস্তা হয়োয় এক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অন্য ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের উপর দোষারোপ করে যাচ্ছে বলে স্থানীয় জনগণের দাবি।
দুই ইউনিয়নের সীমানা রাস্তা দিয়ে দৈনিক ১৫০০-২০০০ চলাচল কিন্তু এত মানুষের চলাচলের দুরাবস্থার দেখার কেউ নেই এমনকি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অবগত থাকার পরওকোন ধরনের সংস্কার না করে বেহাল অবস্থায় ফেলে রেখে জনগণের সঙ্গে টালবাহানা করে ভোগান্তি কে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার লক্ষ্যারচর আর কৈয়ারবিল এই দুই ইউনিয়নের সীমানা রাস্তায় যানচলাচল অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে বর্তমানে পায়ে হেঁটে চলার যে রাস্তার প্রয়োজন সেই অনুযায়ী কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের রাস্তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হারে অবনতি ঘটেছে।
উল্লেখ্য এই গ্রামটি কৃষিপ্রধান হলেও গ্রামের এক মাত্র চলার পথ রাস্তাটির বেহাল দশা। সামান্য ১০ মিনিটের বৃষ্টি হলে গ্রামের মানুষদের ৫ দিন পযর্ন্ত হাটা চলা বন্ধ হয়ে যায় এই রাস্তা বিগত কয়েক বছর ধরে সংস্কার না হওয়ার কারণে কৃষিজমি আর রাস্তা প্রায় সমান হয়ে একাকার হয়ে গেছে বিধায় বৃষ্টির পানি কোথায় যাওয়ার জায়গা না থাকায় সব পানি রাস্তার উপর জমে থাকে।এই দুরবস্থা দেখার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার দের সময় থাকে না গ্রামের একমাত্র চলাচলের রাস্তাটির বেহাল অবস্থা দেখার জন্য।
ভোটের সময় ছাড়া কারো মনে থাকেনা পূর্ব বানিয়ারকুম নামক গ্রামটি যে কৈয়ারবিল ইউনিয়ন এর একটি অংশ। সাম্প্রতিক সময়ে পার্শ্ববর্তী ইউনিয়ন লক্ষ্যারচর এর চেয়ারম্যান মহোদয় গ্রামের রাস্তার টেন্ডার হয়েছে বলে জানালেও কি এক অজানা কারণে সে কাজ আর হয়নি।
উধ্বতন কতৃপক্ষের কাছে এলাকার মানুষের আবেদন গ্রামের দুরাবস্থার কথা দয়া করে বিবেচনা করে যথাযথ বেবস্থা নেয়ার জন্য। স্থানীয় লোকজন জোর দাবি জানাচ্ছে এমপি জাফর আলম ও উপজেলা চেয়ারম্যান সহ স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বরাবর। ।